সোমবার ২৩শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ ৯ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সংবাদ শিরোনামঃ

মদনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে ঘর ফিরে পেলেন অসহায় নারী।

আপডেটঃ ২:৩২ অপরাহ্ণ | সেপ্টেম্বর ১২, ২০২২

নিউজ ডেস্কঃ

নেত্রকোনা:- প্রধানমন্ত্রীর উপহার ‘‘জায়গা আছে ঘর নাই প্রকল্পের’’ আওতায় নেত্রকোণা জেলার মদন উপজেলার চানগাঁও ইউনিয়নের রত্নপুর গ্রামের বাসিন্দা ৭০ বছর বয়সী রেজিয়া খাতুন একটি ঘর পেয়ে দেড়  বছর ধরে বসবাস করছিলেন তিনি।কিন্তু সেখানে আর ঠাঁই হলো না তার।উপহারের এই ঘর সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যের উপস্থিতে’ কেড়ে নেন ভাতিজা বকুল মিয়া।

ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার চানগাঁও ইউনিয়নের রত্নপুর গ্রামে।অসহায় রেজিয়া খাতুন শনিবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হত-দরিদ্র মৃত সামছুদ্দিনের স্ত্রী রেজিয়া খাতুন (৭০)।তার নিজের কোন জায়গা না থাকায় ভাতিজা বকুল মিয়া ৩ শতাংশ জায়গা লিখে দেন রেজিয়া খাতুনের নামে।

সেখানে রেজিয়া খাতুনের নামে ‘‘জায়গা আছে ঘর নাই” প্রকল্পের আওয়তায় ২০১৯/২০ অর্থ বছরে একটি ঘর বরাদ্ধ পায় রেজিয়া খাতুন।গত ২৬ সেপ্টেম্বর তার ভাতিজা বকুল মিয়ার নেতৃত্বে ইউপি সদস্য হাসিম উদ্দিনের উপস্হিতিতে হেপি আক্তার, হিরণ মিয়া, দানা আক্তার, মঞ্জুমাল রেজিয়া খাতুনকে তার আসবাপত্র ঘর থেকে বেড় করে তালাবদ্ধ করে দখল করে রাখে।

ঘটনার ১৫ দিন পর বিষয়টি জানাজানি হলে স্হানীয় গ্রামবাসী অসহায় নারী রেজিয়া খাতুনের পাশে দাঁড়ায়।তারা মদন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ কে এম লুৎফর রহমানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।অভিযোগের প্রেক্ষিতেই গত শনিবার রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ কে এম লুৎফর রহমান ও পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ঘটনা স্হলে গিয়ে ঘরটি তালা বদ্ধ অবস্হায় দেখতে পান।

পরে ঘরের তালা ভেঙ্গে রেজিয়া খাতুনকে ঘরটি বুঝিয়ে দেন।ভুক্তভোগী রেজিয়া খাতুন কান্না জড়িত কষ্ঠে জানান, শেখের বেঠি একটা ঘর দিছিন,

IPCS News : Dhaka : শহীদুল ইসলাম : নেত্রকোনা।