শুক্রবার ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সংবাদ শিরোনামঃ

অধ্যক্ষ মিন্টুর খণ্ডিত লাশের সন্ধানে, র‍্যাবের অভিযানঃ

আপডেটঃ ৩:১২ অপরাহ্ণ | আগস্ট ০৯, ২০২১

নিউজ ডেস্কঃ

র‍্যাব সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মণের (৩৬) লাশ উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে।র‍্যাবের কাছে তথ্য রয়েছে মিন্টুকে হত্যার পর লাশ টুকরা টুকরা করে স্কুলের মাঠে পুঁতে ফেলা হয়।র‍্যাব বলছে,স্কুলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে তাঁকে খুন করা হয়।মিন্টুর এক সহকর্মীসহ র‍্যাবের হাতে আটক তিনজনও র‍্যাবের অভিযান দলের সঙ্গে রয়েছেন।র‍্যাব বলছে,মিন্টু বর্মণকে হত্যার পর লাশ ছয় টুকরা করে স্কুলের মাঠে পুঁতে ফেলা হয়।দেহ থেকে মিন্টুর মাথা বিচ্ছিন্ন করে উত্তরায় একটি ডোবায় ফেলা দেওয়া হয়।সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ এলাকায় তার লাশ উদ্ধারে অভিযান শুরু হয়েছে।র‍্যাব বলছে, মিন্টু বর্মণকে হত্যার পর লাশ টুকরা টুকরা করে স্কুলের মাঠে পুঁতে ফেলা হয়েছে।স্কুলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে তাকে খুন করা হয়।

মিন্টুর এক সহকর্মীসহ র‍্যাবের হাতে আটক তিনজনও র‍্যাবের অভিযান দলের সঙ্গে রয়েছেন।সাত বছর ধরে মিন্টু চন্দ্র বর্মণ আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় বসবাস করতেন।আমিন মডেল টাউন স্কুল অ্যান্ড কলেজে তিনি শিক্ষকতা করতেন।দুই বছর আগে জামগড়া এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে মিন্টু সহ চারজন মিলে সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ নামে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়েন।অন্য তিনজন হলেন,মোতালেব,শামসুজ্জামান ও রবিউল ইসলাম।এর অধ্যক্ষ ছিলেন মিন্টু চন্দ্র বর্মণ।

গত ১৩ জুলাই থেকে তাকে পাওয়া যাচ্ছে না।২৮দিন ধরে তিনি নিখোঁজ ছিলেন।র‍্যাব জানিয়েছে,যাদের আটক করা হয়েছে,তাদের ভাষ্যমতে,স্কুলের শ্রেণিকক্ষেই মিন্টু বর্মণকে কুপিয়ে খুন করা হয়।লাশ ছয় টুকরা করে স্কুলের মাঠেই পুঁতে ফেলা হয়।দেহ থেকে মিন্টুর মাথা বিচ্ছিন্ন করে উত্তরায় একটি ডোবাতে ফেলা দেওয়া হয়।২৮ দিন ধরে তিনি নিখোঁজ ছিলেন।আটককৃত সবাই খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন।

IPCS News/রির্পোট।dhaka ।